টসে জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ। অভিষেক দাসের বলে দলীয় ৩০ রানে ভাঙে ওপেনিং জুটি। এরপর ৪৩ রানের জুটি গড়ে বিপদ সামাল দেন সাইম আইয়ুব এবং রোহাইল নাজির। আইয়ুব ৪৯ রানে রান-আউট হয়ে যান। পাকিস্তানের হয়ে একমাত্র হাফ সেঞ্চুরি উপহারদেন ওয়াকার আহমেদ (৬৭)। বাংলাদেশের রিশাদ হোসেন নেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। ৪৫.২ ওভারে ১৮৭ রানে অল-আউট হয় পাকিস্তান।
মিডল অর্ডারে দলকে ভরসা দেন শামীম হোসেন। ১০৫ বলে ৬৫ রানের ইনিংস খেলে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন তিনি। তার ইনিংসে ছিল ৫টি চার এবং ২টি ছক্কার মার। মৃত্যুঞ্জয় (৪), রাকিবুল (১) এবং রিশাদ (২) দ্রুত ফিরে গেলে চাপ পড়ে বাংলাদেশ। তবে অভিষেক দাসকে নিয়ে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান আকবর আলী (১৭*)।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে পাকিস্তানের দেওয়া ১৮৮ রানের টার্গেট ৪৭.২ ওভারেই পেরিয়ে যায় স্বাগতিকরা।