মহাকাশ গবেষণা বিষয়ক মার্কিন সংস্থা নাসার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সেখানে ২০০৩ সালের পর বরফ গলার হার চার গুণ বেড়ে গেছে, যা অতীতে কখনোই ঘটেনি। এর ফলে বাংলাদেশের মতো উপকূলীয় অঞ্চলগুলোর হুমকি আরো বেড়ে গেল বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
এই গবেষণায় নাসার জলবায়ুবিষয়ক অভিযানের নানা তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাতে দেখা গেছে, ২০১২ সালে গ্রিনল্যান্ডে ৪০ হাজার কোটি টনের বেশি বরফ গলেছে, যা ২০০৩ সালের চেয়ে চার গুণ বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরফ গলেছে দক্ষিণ গ্রিনল্যান্ড অঞ্চলে।এবার আমরা আরেকটি বড় ঝুঁকির বিষয়ে জেনেছি। সেটি হলো, হিমবাহ ছাড়াও বরফের অন্যান্য পিণ্ড দ্রুতগতিতে গলছে। আর সেই পানি নদী হয়ে সাগরে মিশে যাচ্ছে।’ বেভিস বলেন, বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির আরেকটি বড় কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এর কারণে ঝুঁকিতে পড়বে বাংলাদেশসহ মিয়ামি ও সাংহাইয়ের মতো উপকূলীয় অঞ্চলগুলো।