কণ্ঠ ও যন্ত্রের সাহায্যে রাগ পরিবেশনের মাধ্যমে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে রমনার বটমূলে শুরু হয়েছে ছায়ানটের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান। এর পরপরই সম্মিলিত কণ্ঠে পরিবেশন করা হয়েছে রবীন্দ্র সংগীত ‘মন, জাগ’ মঙ্গললোকে অমল অমৃতময় নব আলোকে’। রবীন্দ্র সংগীতের পর একক কণ্ঠে ‘অরুণ-কান্তি কে গো যোগী ভিখারি’ নজরুল সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়।
রবীন্দ্র ও নজরুল সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে মহামারির কারণে দুই বছর বন্ধ থাকার পর আজ সাড়ম্বরে উদ্যাপন শুরু হলো পহেলা বৈশাখের।
১৯৬৭ সালে রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানট প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের আয়োজন করে। এরপর এটি হয়ে ওঠে নাগরিক বাঙালির সর্বজনীন উৎসব।
এবারের পরিবেশনে অংশ নেওয়া শিল্পী সংখ্যা ৮০ জন শিল্পীদের এ সংখ্যা আগে ছিল প্রায় ১১৫ জন। এবার ছায়ানটের বর্ষবরণের এ অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছে ৩৭টি আয়োজন দিয়ে।