দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিনই খুলছে গার্মেন্ট। সীমিত পরিসরে কারখানা খোলা হলেও যথাযথভাবে শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। কমপ্লায়েন্ট কারখানাগুলো শ্রমিকদের প্রবেশের সময় হাতে ও শরীরে জীবাণুনাশক স্প্রে এবং ভেতরে সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হলেও ছোট কারখানাগুলোতে নামেমাত্র সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় কাজে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা থেকে শত শত শ্রমিক হেঁটে ঢাকায় ফিরছেন।
অন্য দিকে বিকেএমইএভুক্ত কারখানা খোলা ছিল ১৫৭টি। এ বিষয়ে জাতীয় গামেন্ট শ্রমিক-কর্মচারী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রনি যুগান্তরকে বলেন, বড় বড় কারখানা নিরাপত্তা দিয়েই শ্রমিকদের ভেতরে প্রবেশ করিয়েছে। কিন্তু ছোট-মাঝারি কারখানাগুলো আগের মতোই তাপমাত্রা না মেপে, নিরাপদ দূরত্ব বজায় না রেখে কাজ করাচ্ছে। এতে শ্রমিকদের আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকছে। তাই কারখানা খোলা রাখার বিষয়ে সরকারের একটি সামগ্রিক নীতিমালা প্রণয়ন করা উচিত। যাতে সুরক্ষাবিধি না মানলে মালিকদের কী শাস্তি দেয়া হবে তা উল্লেখ থাকবে। গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেন, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মে মাস দেশের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।