সরকার ১২ বছর আগে যাত্রা শুরু করেছিল ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ার পথে। গত এক যুগে এ খাতে বেশ কিছু অর্জন থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই এখন পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।
এর মধ্যে আজ ১২ ডিসেম্বর দেশে উদযাপিত হবে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস’। আজকের দিনেই ফাইভজি চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ছয়টি বিটিএসের মাধ্যমে টেলিটকের পরীক্ষামূলক ফাইভজি উদ্বোধন করা হবে।
২০১৩ সালে থ্রিজি, ২০১৮ সালে ফোরজি প্রযুক্তিতে প্রবেশ করে বাংলাদেশ। টেলিটকের পরীক্ষামূলক ফাইভজি উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ফাইভজি প্রযুক্তিতেও প্রবেশ করছে বাংলাদেশ।
তথ্যপ্রযুক্তিবিদ সুমন আহমেদ বলেন, এখন পর্যন্ত এ খাতে সবচেয়ে বড় অর্জন এমএফএস সার্ভিস। কারণ, এর মাধ্যমেই বাংলাদেশে একেবারে তৃণমূলের মানুষ ডিজিটাল লেনদেনের সুবিধা পাচ্ছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসের আগের নাম আইসিটি দিবস বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সরকার দিবসটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের ঘোষণা দেয়। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে আইসিটি দিবসের পরিবর্তে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তখন থেকে প্রতি বছর ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস পালন করা হচ্ছে।