শিমুলিয়া ঘাট থেকে চন্দ্রের বাড়ির কাছ পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার লাইন ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ছোট ছোট গাড়ি। শত শত লোক এভাবে ফেরিতে গাদাগাদি করে পার হওয়ায় করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাবার আশঙ্কা থেকেই গেলো। এছাড়া যারা দক্ষিণবঙ্গ থেকে ঢাকার দিকে আসছে তারাও পড়েছে মহাবিপাকে। পন্টুনে অপেক্ষমান লোকজনকে ঠেলে গাড়ি ও ফেরি যাত্রীরা উপরের দিকে উঠতে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ।
গত দুই সপ্তাহ যাবৎ ঢাকামুখী মানুষের ঢল থাকলেও এবার দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যাওয়া মানুষের ঢল নেমেছে মাওয়ায়। শুক্রবার সকাল থেকেই শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুট দিয়ে শত শত যাত্রী পার হচ্ছেন। সাথে বেড়েছে দক্ষিণবঙ্গগামী ছোট গাড়ির চাপও।
১৩টি ফেরি চলাচল করলেও দক্ষিণবঙ্গমুখী গাড়ি ও যাত্রীর চাপে লোডিং আনলোডিংয়ে সমস্যা হচ্ছে। পন্টুনে হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হওয়ায় এ সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তাছাড়া করোনা ভয়ে স্টাফরা ঠিক মতো কাজ করতে পারছেন না। তারা গাদাগাদির মধ্যে যেতে চাচ্ছেন না। আমাদের একজন স্টাফ ইতিমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আজ দক্ষিণবঙ্গমুখী যাত্রীর ঢল নেমেছে।